
২৫ জুন খুলে দেয়া হচ্ছে দক্ষিণাঞ্চলবাসীর বহুল প্রত্যাশিত স্বপ্নের পদ্মা সেতু। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে দেশে সূচনা হতে যাচ্ছে আরেকটি নতুন ইতিহাসের। এমন খবরে খুশির জোয়ারে ভাসছে পটুয়াখালীবাসী। পদ্মা সেতু চালু হলে বদলে যাবে এলাকার আর্থসামাজিক অবস্থা। তৈরি হবে নতুন কর্মসংস্থান।
নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত দেশের সর্ববৃহৎ স্থাপনা স্বপ্নের পদ্মা সেতু এখন উদ্বোধনের অপেক্ষায়। আগামী শনিবার শেষ হচ্ছে দীর্ঘ অপেক্ষা। খুশির জোয়ারে ভাসছে পটুয়াখালী-কুয়াকাটার মানুষ।
পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা থেকে কুয়াকাটা যেতে সময় লাগবে মাত্র ৫ ঘন্টা। নিরবচ্ছিন্ন সড়ক যোগাযোগ তৈরি হবে ঢাকাসহ সারা দেশের সঙ্গে। ফেরির জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে না। অর্থনৈতিক পরিবর্তন আসবে দক্ষিনাঞ্চলের মানুষের।
সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটায় বাড়বে দেশি-বিদেশি পর্যটকের উপস্থিতি। পর্যটকদের সুযোগ-সুবিধার জন্য গড়ে উঠবে আন্তর্জাতিক মানের হোটেল। এ নিয়ে নানা প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে হোটেল-মোটেল মালিক সমিতি।
পদ্মা সেতু চালু হলে প্রাণ ফিরে পাবে সাগরকন্যা হিসেবে খ্যাত কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত। এই সেতু বদলে দিবে দক্ষিণাঞ্চল তথা পটুয়াখালীর মানুষের ভাগ্য।
