
বাংলাদেশ এখন প্রযুক্তির উৎকর্ষতার যুগে। নিজস্ব ডেটা সেন্টার, আইটি পার্কে বিদেশি টেক জায়ান্ট কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ। প্রযুক্তির স্পর্শে স্বাবলম্বী লাখো তরুণ।
বছরে ৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য পূরণ, এখন সময়ের ব্যাপার। তবে, সেই পথে চ্যালেঞ্জও অনেক। ফাইভ-জির যুগেও, ইন্টারনেটের গতিতে পিছিয়ে দেশ।
এক যুগ আগেও, বাংলাদেশে প্রযুক্তির ব্যবহার ছিলো বিলাসিতার মতো। জমির কাগজপত্র দূরে থাক, ইমেইলের মতো সাধারণ বিষয়ও চেক করতে যেতে হতো কয়েক ক্রোশ।
বদলে যাওয়া সময়ে এখন প্রান্তিক জনপদে বসেই বিদেশ বিভুঁইয়ে থাকা প্রিয়মুখ দেখা যায় যায় এক ক্লিকেই। ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে তিনশো ধরনের সেবাও পাওয়া যায় ইউনিয়নে বসেই। ফ্রিল্যান্সিং র্যাংকিংও উঠছে থরথর করে।
এই পথ ধরেই এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশ লিখছে মহাপরিকল্পনার কাব্যগাঁথা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
গবেষণা বলছে, মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে বাংলাদেশ ১৩৯টি দেশের মধ্যে ১৩৫তম। এরপর আছে আফগানিস্তান, ফিলিস্তিন, ভেনেজুয়েলা ও জিম্বাবুয়ে। অবশ্য ব্রন্ডব্যান্ড গতিতে ১৮১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৮তম।
বিটিআরসি ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায় মৈত্র বলেন, তবে, প্রস্তুতি আছে, সারা বাংলাদেশ, গ্রাম পর্যায়েও সংযোগ যাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের। কারণ চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ব্যাটল গ্রাউন্ডের বড় স্টেকহোল্ডার বাংলাদেশ।
আশা/ফই
