16 C
Dhaka
রবিবার, ডিসেম্বর ২২, ২০২৪

চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধের ৮ স্থানে ১৬৫ মিটার ব্লক ধসঘূর্ণিঝড়ে ক্ষত স্পষ্ট হচ্ছে, বিদ্যুৎহীন অনেক এলাকা

বর্ষা কিংবা ঘূর্ণিঝড় আসলেই ধস নামে চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধে। এবারও রিমালের আঘাতে একই চিত্র। এদিকে, সময় যতো যাচ্ছে, উপকূলজুড়ে ক্ষয়ক্ষতির চিত্র আরও স্পষ্ট হয়ে উঠছে। এখনো বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অনেক এলাকা।

চাঁদপুরের পুরানবাজার ও নতুন বাজার এলাকর প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার সম্পদ বাঁচিয়ে রেখেছে, এই শহর রক্ষা বাঁধ। কিন্তু, বর্ষা বা ঘূর্ণিঝড়- সবসময়ই এই বাঁধ থাকে হুমকির মুখে।

ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে বাঁধের বেশকটি স্পটে ভাঙন দেখা দিয়েছে। পুরানবাজারেরই ৮টি স্থানে ১৬৫ মিটার ব্লক দেবে গেছে। অনেকের বাড়ির মালামালও চলে গেছে নদীগর্ভে।

ঘূর্ণিঝড়ে নোয়াখালীর নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নে নয়টি গ্রামসহ ১৬টি গ্রাম এবং কয়েকটি চর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দ্বীপের প্রায় ১০ হাজার মানুষ গৃহহীন।

পটুয়াখালীতেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ফসলের খেত, মাছের ঘের ও পুকুর পানিতে তলিয়েছে। বিদ্যুৎ ও মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন কয়েকটি উপজেলা।

রাঙ্গাবালীতে রিমালের আঘাতে ৬ হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত। ভেসে গেছে দেড় হাজার পুকুর ও ঘেরের মাছ। উপড়ে পড়েছে গাছপালা।

ভোলায় ঘূর্ণিঝড়ের কারণে সাড়ে সাত হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। অতি জোয়ারে ক্ষতিগ্রস্ত ২০ গ্রামের মানুষ। এখনও বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অনেক এলাকা।

বাগেরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত ৪৫ হাজারের বেশি বাড়িঘর। জলোচ্ছ্বাসে বৃদ্ধি পাওয়া পানি এখনো নামেনি।

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন