ঈদুল আজহা সামনে রেখে জমতে শুরু করেছে হবিগঞ্জের বিভিন্ন পশুরহাট। ইতিমধ্যে দেশীয় পদ্ধতিতে লালন পালন করা পশু বাজারে তুলছেন খামারিরা। তবে ভারতীয় পশু প্রবেশ করায় গরুর ন্যায্য দাম পাওয়া নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় খামারীরা।
কোরবানি ঈদের বাকী আরো কিছুদিন। এরি মধ্যে হবিগঞ্জ জেলায় বসতে শুরু করেছে পশুরহাট। শাহিওয়াল, নেপালী ও ফিজিয়ানসহ বিভিন্ন জাতের গরু দেশীয় পদ্ধতিতে লালন-পালন করছেন খামারিরা।
হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা আতাউর রহমান শখের বসে এমবি এগ্রো ফার্ম নামে গড়ে তোলেন গরুর খামার। তবে গো খাদ্যে ও পরিচর্যায় ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় দাম নিয়ে চিন্তা তারা।
পশুরহাটের ভিড় এড়াতে ও নিরিবিলি পরিবেশে খামার থেকে কোরবানীর পশু ক্রয় করতে পেরে খুশি ক্রেতারা।
সীমান্ত দিয়ে অবৈধ পথে গরু প্রবেশ ঠেকাতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তার।
হবিগঞ্জ জেলায় এ বছর ৯০ হাজার কোরবানীর গরুর চাহিদা রয়েছে বলেও জানায় প্রাণীসম্পদ বিভাগ।