আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফের ঋণের চতুর্থ কিস্তি ছাড় হতে পারে। অবশ্য, তার আগে সংস্থাটির বোর্ডে এর অনুমোদন হতে হবে। অনুমোদন হলে, এ দফায় পাওয়া যাবে ৬৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার।
বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান আইএমএফ গবেষণা বিভাগের ডেভেলপমেন্ট ম্যাক্রোইকোনমিকসের প্রধান ক্রিস পাপাজর্জিও।
আইএমএফের ঋণের চতুর্থ কিস্তি মিলতে পারে ফেব্রুয়ারিতে:
অর্থনীতির নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে কাছে তহবিল চায় বাংলাদেশ। এরপর তা অনুমোদনের পর তিন কিস্তিতে ২৩১ কোটি ডলার পাওয়া গেছে।
রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বাড়তি ঋণ সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ, যা বিবেচনায় থাকাকালীন চলমান ঋণ কর্মসূচির চতুর্থ কিস্তি পাওয়ার আভাস মিললো, পরিমাণ ৬৪ কোটি ডলারের কিছু ওপরে। দুপুরে এক ব্রিফিংয়ে সংস্থাটি এ কথা জানায়।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাংলাদেশের অর্থনীতি শ্লথ হয়ে পড়েছে, যার জন্য দরকার বাড়তি ঋণ সহায়তা। আগামী ফেব্রুয়ারিতে ঋণের চতুর্থ কিস্তির প্রস্তাব যাবে বোর্ডে।
আইএমএফ বলছে. চলতি অর্থবছরে দেশের জিডিপির আকার বাড়বে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ। তবে, আগামী অর্থবছরে, অর্থনীতি চাঙ্গা হবে। একই সঙ্গে মানুষ কিছুটা রেহাই পাবে উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপ থেকে।
টিএ/