ঝড় রিমালের অগ্রভাগ উপকুল অতিক্রম করা শুরু করেছে। দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের সমুদ্রীতরবর্তী বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে জোয়ারের পানিতে। প্রভাবে ঝড়ো বাতাস ও বৃষ্টি হচ্ছে।
বরগুনায় বেশ উত্তাল হয়ে উঠেছে। পায়রা ও বিষখালী নদীর পানি বেড়ে তলিয়েছে অনেক গ্রাম। পানিতে তলিয়ে তলিয়ে গেছে বাজারে বেশ কিছু দোকান পাঠ। পানি ঢুকে নষ্ট হয়ে গেছে দোকানের মাল ও আসবাব পত্র সহায় হয়ে পড়েছি ব্যবসায়ীরা। আকাশ ঘন মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে। বাতাসের চাপ অনেকটা বেড়েছে।
আতঙ্কে-উৎকণ্ঠায় সময় পার করেছেন কক্সবাজার, উখিয়া-টেকনাফ উপকূলের লাখ লাখ বাসিন্দা। মহেশখালী, কুতুবদিয়া, চকরিয়া পেকুয়া, উখিয়া ও টেকনাফসহ বেশ কয়েকটি উপজেলার মানুষ। ঝড়ের খবরে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন এসব এলাকার মানুষ।
উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় রিমাল উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এর প্রভাবে কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর বেশ উত্তাল হয়ে উঠেছে। আকাশ ঘন মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে। বাতাসের চাপ অনেকটা বেড়েছে।
ভোলায় গুড়িগুড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে; সেই সাথে বাতাসের তীব্রতা বেড়েছে। মেঘনা নদী ও উত্তাল রয়েছে। জেলায় সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ। মাছ ধরা ট্রলারগুলো নিরাপদ আশ্রয় নিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট জেলা গুলির প্রশাসন বলছে, যে কোন পরিস্থিতি মোকাবিলায় তারা প্রস্তুত। খোলা হয়েছে আশ্রয় কেন্দ্র, প্রস্তুত আছে বিভিন্ন সাহায্য সংস্থাগুলিও।