24 C
Dhaka
রবিবার, জানুয়ারি ১২, ২০২৫

বাণিজ্য উপদেষ্টার সাথে এফপিসিসিআই প্রতিনিধিদলের বৈঠক

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এর সাথে বৈঠক করছেন ফেডারেশন অব পাকিস্তান চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফপিসিসিআই) এর সভাপতি আতিফ ইকরাম শেখ এর নেতৃত্বে এক প্রতিনিধিদল।

আজ রবিবার বিকালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

সাক্ষাৎকালে তাঁরা দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, ভিসা সহজীকরণ,পাকিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনা এবং ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন , পাকিস্তানের সাথে বাণিজ্যিক সম্পর্ক টেকসই করতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দুদেদেশের জনসংখ্যার ভলিউম বিবেচনায় বাণিজ্যের পরিমাণ খুব কম। উভয় দেশেরই সুযোগ রয়েছে বাণিজ্যকে বাড়িয়ে নেওয়ার।

বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন , বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের সাথে পাকিস্তানের ব্যবসায়ীদের আরো বেশি ডায়ালগ হওয়া দরকার। নিজেদের মধ্য সম্ভাব্য সহযোগিতা উন্মোচন দুদেশকেই লাভবান হতে সাহায্য করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

পাকিস্তানের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব পাকিস্তান চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রির (এফপিসিসিআই) সভাপতি বলেন , পাকিস্তানের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে তাদের ব্যবসা বাণিজ্য বাড়াতে চায়। ভিসা জটিলতা ও সরাসরি ফ্লাইট না থাকায় সে দেশের ব্যবসায়ীরা কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় তাদের ব্যবসা বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে সক্ষম হচ্ছেন না। এসময় তিনি এক্ষেত্রে বিরাজমান জটিলতা নিরসনে উদ্যোগ নেওয়ার আহবান জানান।

প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে কৃষিজাত দ্রব্য উৎপাদন ও বিপনন ,শিক্ষা ,পর্যটন ও সিরামিক খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেন।পাকিস্তান সরকার এক্সপোর্ট ফ্যাসিলিটেশন স্কীম চালু করেছে। এ স্কীমের আওতায় বাংলাদেশের ব্যবসায়ীগণ পাকিস্তানে বিনিয়োগ করতে পারে বলেও উল্লেখ করেন তারা।এসময় তারা বাংলাদেশে ট্রেড এক্সপো আয়োজনের আগ্রহ প্রকাশ করেন।

ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমদ মারুফ এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) আমন্ত্রণে ঢাকা সফরে এসেছেন পাকিস্তানের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল।

এনএ/

আরও পড়ুন: প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক

দেখুন: সুনামগঞ্জে ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে উত্তেজনা, পতাকা বৈঠক 

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন