সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ে শুধুই বাড়ছে জিপিএ ফাইভ পাওয়ার সংখ্যা। শিক্ষার মান বাড়ছে না। সুবিধা পাচ্ছে অগ্রসর শিক্ষার্থীরা কিন্তু দূর্বলরা আরও পিছিয়ে পড়ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, সব মিলে দেশের শিক্ষাখাত রয়েছে চরম ঝুকিতে।
শিক্ষাখাতে বিপর্যয় আনা টার্ম, পরীক্ষা ছাড়া শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন বা সাবজেক্ট ম্যাপিং প্রথম আসে ২০২০ সালে করোনা মহামারীর কারণে। এরপর জুলাই বিপ্লবসহ বিভিন্ন ইস্যুতে এই পদ্ধতির পুনরাবৃত্তি দেখা যায়।
কিন্তু হতাশাজনকভাবে এ বছর কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হলে দাবী ওঠে অটোপাশের। তাঁদের দাবী সঠিকভাবে খাতা মূল্যায়ন করা হয়নি। আবার অনেকে অপ্রত্যশিতভাবে পেয়েছে জিপিএ ৫।
আন্দোলন করে পরীক্ষা বাতিল, ম্যপিং সিস্টেমে অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবোর্ড ভাঙ্গচুরের ঘটনাগুলোকে নেতিবাচকভাবে দেখছে সংশ্লিষ্টরা।
শিক্ষাবিদরা বলছেন এ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা তাদের মেধা ও দক্ষতা মূল্যায়নের সুযোগ পাচ্ছে না। শিক্ষাখাতে ম্যাপিং পদ্ধতির প্রয়োগ শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ কে হুমকির মুখে ফেলছে।
শিক্ষাব্যবস্থার সাম্প্রতিক সমস্যাকে পাশ কাটিয়ে দ্রুতই শিক্ষাখাত সংস্কারের দাবী সংশ্লিষ্টদের।
টিএ/
পড়ুন: ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ মারা গেছেন
আরও পড়ুন: ইরানের হুমকিতে ইসরায়েলের পাশে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র
দেখুন: সন্তান হারা বাবাকে সান্ত্বনা দিবে কে?