25 C
Dhaka
বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২১, ২০২৪
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

গৌতম আদানির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের একটি আদালতে গৌতম আদানির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা অভিযুক্ত করা হয়েছে। অভিযোগ দায়েরের পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করেছেন মার্কিন একটি আদালত

২৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারিতে ভূমিকা রাখার অভিযোগে ভারতীয় আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান ও বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তির বিরুদ্ধে এমন পরোয়ানা এলো।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আদানি ও অন্য সাতজন অভিযুক্ত ব্যক্তি ওই প্রকল্পের বিনিময়ে ভারতীয় সরকারি কর্মকর্তাদের ঘুষ দিতে রাজি হয়েছিলেন। অভিযুত্তদের মধ্যে তার ভাইপো সাগর আদানিও রয়েছেন। এই প্রকল্প থেকে ২০ বছরে তাদের ২০০ কোটি ডলার ফায়দা হওয়ার কথা ছিল। প্রকল্পটি পেলে প্রতিষ্ঠানটি ভারতের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের নির্মাণ করতে পারে।

আদানির আল্টিমেটাম, ৭ নভেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ
আদানির আল্টিমেটাম, ৭ নভেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ আদানির আল্টিমেটাম, ৭ নভেম্বরের মধ্যে বকেয়া পরিশোধ না করলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ
যে কারণে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

আদালতের নথির বরাতে রয়টার্স বলছে, গৌতম আদানি ও সাগর আদানির বিরুদ্ধে একজন বিচারক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। প্রসিকিউটররা এই পরোয়ানা বিদেশি আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর কাছে হস্তান্তর করার পরিকল্পনা করেছেন।

প্রসিকিউটররা জানান, আদানি ও আদানি গ্রিন এনার্জির আরেকজন নির্বাহী, সাবেক সিইও ভিনিত জৈন দুর্নীতির বিষয়টি গোপন করে ঋণদাতা ও বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৩০০ কোটি ডলারের বেশি ঋণ ও বন্ড সংগ্রহ করেন।

বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা ফিরল সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে

অভিযোগপত্র অনুযায়ী, কিছু ষড়যন্ত্রকারী ব্যক্তিগতভাবে গৌতম আদানিকে ‘নুমেরো উনো’ এবং ‘দ্য বিগ ম্যান’ সাংকেতিক নামে ডাকতেন। আর সাগর আদানি তার মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ঘুষের সুনির্দিষ্ট তথ্য ট্র্যাক করতেন।

আদানির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ দায়ের এবং গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেনি আদানি গ্রুপ। আরও পড়ুন: আদানির সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তি নিয়ে হাইকোর্টের প্রশ্ন

দেখুন: কে এই গৌতম আদানী? কত সম্পদের মালিক তিনি?

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন