চট্টগ্রাম বন্দরে শতাধিক ড্রামে কোকেন চালান জব্দের দুই মামলার বিচারকাজ ৯ বছরেও শেষ হয়নি। এর মধ্যে ফের সক্রিয় হয়েছে কোকেন চোরাচালানকারীরা। সম্প্রতি চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমান বন্দরে প্রায় ৪ কেজি কোকেনসহ বাহামার এক নাগরিক আটক হয়।
২০১৫ সালের ৭ জুন চট্টগ্রাম বন্দরে সন্দেহজনক ১০৭টি ড্রাম জব্দ করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। সেগুলি থেকে নমুনা সংগ্রহের পর তরল কোকেনের অস্বিত্ব ধরা পড়ে। এ ঘটনায় ৯ বছরেও শেষ হয়নি দুই মামলার বিচারকাজ। জামিন নিয়ে পলাতক মামলার প্রধান আসামি নূর মোহাম্মদ সহ ৯ জন।
আবারও সক্রিয় হয়ে উঠেছে কোকেন চোরাকারবারীরা। সম্প্রতি চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে প্রায় ৪ কেজি কোকেন সহ এক বাহামার নাগরিককে আটক করা হয়। তার নাম মিসেস স্টাসিয়া শান্তে রোলি।
এর আগে চলতি বছর ২৪ জানুয়ারী ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে থেকে ৮ কেজি ৩০০ গ্রাম কোকেন ও ৬ বিদেশী সহ ৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এটি বাংলাদেশের মধ্যে বৃহৎ কোকেনের চালান।
এদিকে চট্টগ্রামে আটক রোলিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ২ জন নাইজেরিয়ানকে ইতিমধ্যে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর।