কুয়েতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত রেমিটেন্স যোদ্ধা মো. আলফু মিয়ার (৬৫) মরদেহ চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে আনতে তার স্বজনদের আহাজারি করতে দেখা গেছে। আদৌ কি দেশের মাটিতে আলফু মিয়ার মরদেহ আনা সম্ভব করতে পারবে কিনা এ নিয়ে সন্দিহান তার পরিবার।

এর আগে ১৪ এপ্রিল সোমবার বিকেলে রাস্তা পারাপারের সময় দ্রুত গতির গাড়ি চাপায় মারা যান আলফু মিয়া। তিনি চাঁদপুরের হাজীগঞ্জের বড়কুল পশ্চিম ইউনিয়নের নাটেহরা গ্রামের হাজী বাড়ির বাসিন্দা।
জানা যায়, মৃত্যুকালে আলফু মিয়া স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন।
নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে স্থানীয় চাঁদপুরের হাজীগঞ্জের বড়কুল পশ্চিমের ইউপি সদস্য মো. জহির হোসেন বলেন, গাড়ির ধাক্কায় আহত আলফু মিয়াকে লোকজন উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলেও শেষ রক্ষা হয়নি। কুয়েতে নিহত আলফু মিয়ার মরদেহ হাসপাতালের হিমঘরে সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা করা হবে। পরে তার মরদেহ বাংলাদেশে আনতে আইনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবে তার স্বজনরা।
পড়ুন: কুয়েতে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ বাংলাদেশিসহ নিহত ৭
দেখুন: কুয়েতে যথাযোগ্য মর্যাদায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত |
ইম/