আমদানি বাড়লেও, বাজারে সয়াবিন তেলের সংকট কাটেনি। মিলাররা বাজারে ছেড়েছেন বিভিন্ন পরিমাণের বোতলজাত পাম তেল। বাধ্য হয়ে, অনেকে রোজার বাজারের তালিকায় রাখছেন এটি। এ দিকে, রমজানের আগে, গরুর মাংস ১০ থেকে ২০ টাকা বেশি দিয়ে কিনতে হচ্ছে। যদিও, শুল্ক কর ছাড়ের কারণে এবার খেজুরের দাম বাড়েনি।
পোশাক শ্রমিক মোর্শেদা, বাজার সদাই করতে কাওরান বাজারে। সামনে রোজা, তাই কিছুটা বাড়তি বাজার করতে হচ্ছে। কিন্তু তার আয়তো বাড়েনি। কিন্তু ১৭০ টাকা লিটারে পাম তেল কিনতে হলো, সয়াবিনের বদলে।
বাজারে সয়াবিন তেলের সংকট কাটেনি, সরবরাহ একেবারে কম। যদিও সরকারি হিসাবে, আমদানি বেড়েছে। তাহলে, তেল গেল কোথায়, প্রশ্ন ওঠেছে, কৃত্রিম সংকট তৈরি করছেন মিলাররা।

ছোলার দাম গত দুই বছর একটু একটু করে বেড়েছে। যে ছোলা দুই বছর আগেও ছিলো ৭০ টাকার নীচে, তা এখন ১১০ টাকা। আর চিনির কেজি ১২৫ টাকা। চিনি, ছোলা, ডালসহ রোজার পণ্য সরবরাহ অবশ্য ঠিকঠাক। তবে, উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে কষ্টে থাকা মানুষ দাম জানান অসন্তোষ।

ইফতারে খেজুর রাখেন অনেকে। এবার অবশ্য খেজুরে স্বস্তি। কারণ, মূল্যস্তর কাঠামো পুনর্গঠন কররেছে এনবিআর। আর তাতে, শুল্প কমে, দামও কিছুটা পড়তি।

খেজুরের স্বস্তি নিয়ে, যারা গরুর মাংসের দোকানে যাবেন, সেখানে বিপত্তি তৈরি হবে। রোজা আসার আগেই মাংসের দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে ব্যবসায়ীরা।
এনএ/