কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে সারা দেশের খামারিদের মাঝে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি। গো-খাদ্যের দাম বাড়ায় কোরবানির পশুর দাম বাড়তি। কিছু অভিযোগ রয়েছে স্থানীয় প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের বিরুদ্ধেও। অনেকখানেই দেশি গরুতে মনোযোগী হয়েছেন কৃষকেরা।
সকাল-সন্ধ্যা পর্যন্ত গরু নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন ঠাকুরগাওয়ের খামারিরা। ক্ষতিকর ইনজেকশন ও ট্যাবলেট ব্যবহার না করেই দেশীয় পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজা করছেন তারা। তবে প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তর থেকেও সহযোগিতা না পাওয়ার অভিযোগ তাঁদের।
খামারিদের দেয়া হয় প্রয়োজনীয় সহযোগিতা এমনটি জানালেন প্রাণীসম্পদের এই কর্মকর্তা। প্রাকৃতিক পরিবেশে শেরপুর সীমান্তের পাহাড়ে পালন হচ্ছে দেশি গরু। ক্ষেতের কচি ঘাস ও লতাপাতা খাইয়ে বড় করা হয়েছে গরুগুলোকে। তাই খরচও কম। কোরবানির ঈদে এসব গরুর চাহিদা বেড়েছে কয়েকগুণ।
এদিকে, নিরাপদ মাংসের জন্য ক্রেতারা দেশি গরুর উপর আস্থা রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন।
এদিকে মৌলভীবাজারে পালন হচ্ছে ২৭ মণ ওজনের ‘মাশআল্লাহ’ নামের বিশাল একটি ষাঁড়। সদর উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্বাস্থ্য সম্মতভাবে এ ষাঁড়টি পালন করেছেন কৃষক বদরুল ইসলাম ও তার ছেলে।
দেশি গরুতেই এবার স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশের কোরবানির বাজার। তাই চোরাই গরু প্রবেশের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে সরকার।