বন্যার তেমন প্রভাব পড়েনি কাঁচা বাজারে। দু-একটি বাদে প্রায় সব সবজির দাম স্থিতিশীল। তবে বন্যার পানি কমে গেলে রয়েছে দাম বাড়ার আশঙ্কা। মাছ মাংসের দর স্থিতিশীল থাকলেও এখনো আসেনি ক্রেতার নাগালে। নিজেদের অধিকার রক্ষায় ক্রেতাদের সচেতনতা বৃদ্ধির পরামর্শ ভোক্তা অধিদপ্তরের।
গত এক সপ্তাহে দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যার অস্বাভাবিক পানিতে নষ্ট হয় ফসল, ডুবে যায় মাছের ঘের সহ বসতবাড়ি। তবে এসবের প্রভাব পড়েনি বাজারে। দু-একটি বাদে প্রায় সব সবজির দাম স্থিতিশীল। তবে পঞ্চাশ টাকার নিচে মিলছে না কোন সবজি।
লাউ,শশা, কাকরোল ও কচুর মুখীর দাম অপরিবর্তিত থাকলেও বিশ টাকা বেড়ে বেগুন বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায় আর টমেটো ১৬০ টাকা। তবে বন্যার পানি কমে গেলে দাম বাড়ার আশঙ্কা বিক্রেতাদের।
বন্যার পানিতে মাছের ঘের ডুবে যাওয়ার কমেছে তেলাপিয়া, রুই, কাতল, বোয়ালের দাম। তবে বাড়তির দিকে ইলিশের দাম। কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৮০০ টাকায়। ব্রয়লারের দাম কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে গেলেও মাংসের বাজার মোটামুটি স্বাভাবিক। দেশী মুরগী ২০ টাকা কমে ৫০০ টাকা আর সোনালী বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকায়।
নিজেদের অধিকার রক্ষায় ক্রেতাদের আরো সচেতন হয়ে বিক্রেতা সিন্ডিকেট নয় ভোক্তা সিন্ডিকেট গড়ে তোলার আহ্বান ভোক্তা অধিদপ্তরের।
নিত্য পণ্যের বাজার ক্রেতাদের নাগালে আনতে মনিটরিং ব্যবস্থা আরো জোরদার করার দাবী সাধারণ মানুষের।