নতুন বাজেটে ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানো বড় চ্যালেঞ্জ অর্থমন্ত্রীর সামনে। সেই চ্যালেঞ্জ সামনে রেখেই এখাত থেকে ধার করতে চান প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রীও স্বীকার করছেন, ব্যাংক খাতের সংকটের কথা। ব্যবসায়িরা বলছেন, ব্যাংক খাত ঠিক করা না গেলে, গতি আসবে না অর্থনীতিতে।
ব্যাংক খাতে ডলার সংকট অনেক দিনের। বৈদেশিক মুদ্রার মজুত হাবুডুবু খাচ্ছে। অন্যদিকে, তারল্য সংকটে পড়েছে বেশ কিছু ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিশেষ সহায়তায় লেনদেন চালিয়ে যাচ্ছে তারা।
নীতি নেতৃত্ব দূর্বলতায় যখন খেসারত দিচ্ছে ব্যাংকিং খাত, যখন, ঋণের সুদ হার বাড়ায় নতুন সংকট তৈরি হচ্ছে। ব্যবসায়িরা বলছেন, নতুন অর্থবছরে, অর্থনীতির গতি আনতে, ব্যাংক খাত ঠিক করতে হবে-গুরুত্ব দিয়ে।
ব্যবসায়িরা বলছেন, ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোর চ্যালেঞ্জ নিতে হবে বাজেটে, এজন্য থাকতে হবে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা। সেটি না করে, ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে সরকার বড় ঋণের লক্ষ্য চূড়ান্ত সমর্থন করবেন না তারা।
দেশের ব্যাংকিং খাতে এখন খেলাপি ঋণ প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা, নতুন বাজেটে অর্থমন্ত্রী ব্যাংক ব্যবস্থানা থেকে ঋণও করতে চান সম পরিমাণ। তবে, মন্দ ঋণ আদায়ে তার মনোযোগের রাখতে চান বাজেটের পরিকল্পনায়।
ব্যবসা, বাণিজ্য, শিল্পের পুঁজি যোগান থেকে শুরু করে, অন্যান্য সব অর্থায়ন করে ব্যাংকিং খাত। তবে, সংশ্লিষ্টরা অনেকেই মত দিচ্ছেন, ব্যাংকিং খাতে এখন দুর্যোগ চলছে, যা থামানোর উদ্যোগ দরকার এখনই।