কেবল দুই সহপাঠী-শিক্ষক নয়, অবন্তিকার মৃত্যুর দায় আরও অনেকের বলে দাবি তার মায়ের। তার মতে, আরও কিছু সহপাঠী হয়রানি করে চলছিলো অবন্তিকাকে। ক্যাম্পাসে হয়রানি বন্ধের দাবিতে আন্দোলনে আছেন শিক্ষার্থীরা। ফেসবুক পোস্ট দিয়ে শিক্ষার্থী অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় এখনো বিক্ষুব্ধ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস।
তবে অবন্তিকার মায়ের অভিযোগ তার মেয়েকে আত্মহত্যা করতে বাধ্য করেছে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাফি, লাকি , রিমি, বন্যা ও আঁখি । দীর্ঘদিন ধরে তারা অবন্তিকাকে হয়রানি করে আসছিলো। ২০ মার্চ তদন্ত কমিটির সঙ্গে বৈঠকে বলেছিলো অভিযুক্তরাসহ বেশ কয়েকজন। সাধারণ শিক্ষার্থীরা বলছে, অবন্তিকা দীর্ঘদিন ধরে মানসিক অত্যাচারের স্বীকার। এই অভিযুক্তরা দায় এড়াতে পারেন না । জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা ও অংকন বিশ্বাসের মৃত্যুর ঘটনার বিচার নিশ্চিতের দাবিতে উপাচার্য সাদেকা হালিমের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা।