27 C
Dhaka
শনিবার, মার্চ ১৫, ২০২৫

রাজবাড়ীতে সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায় সাংবাদিকদের মানববন্ধন

রাজবাড়ীতে বালুমহালের দরপত্র নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ধারণ করতে গিয়ে সোমবার হামলার শিকার হন মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের রাজবাড়ী প্রতিনিধি ইমরান হোসেন মনিম (৪১)এর ওপর হামলার প্রতিবাদে জেলায় কর্মরত
সাংবাদিকদের অংশ গ্রহনে মানব বন্ধন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার সকাল ১১ টার দিকে রাজবাড়ী প্রেসক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।


টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি এম. দেলোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে- মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন- রাজবাড়ী প্রেসক্লাবের সহ- সভাপতি কাজী আব্দুল কুদ্দুস বাবু,সহ- সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম হিরণ,রাজবাড়ী রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি ও যুগান্তরের জেলা প্রতিনিধি হেলাল মাহমুদ, সহ- সভাপতি ও ডিবিসি নিউজের জেলা প্রতিনিধি দেবাশীষ বিশ্বাস,সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাটিভির জেলা প্রতিনিধি মো: শিহাবুর রহমান শিহাব, সহ- সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক ইত্তেফাকের জেলা প্রতিনিধি মো : মাহফুজুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সময় টিভির জেলা প্রতিনিধি মো: আশিকুর রহমান,প্রথম আলোর জেলা প্রতিনিধি এম রাশেদুল হক রায়হান,গ্লোবাল টিভির জেলা প্রতিনিধি খন্দকার রবিউল ইসলাম, মাইটিভির জেলা প্রতিনিধি শেখ মোমিন, আজকের দর্পনের জেলা প্রতিনিধি মো: শাকিল মোল্লা প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, মাছরাঙা টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি ইমরান হোসেন মনিমের ওপর দূবৃর্ত্তরা যে হামলা চালিয়েছেন সেই ঘটনার মামলা হওয়ার পর ২৪ ঘন্টা পার হলেও এখনও দোষী ব্যক্তিদের গ্রেফতার করা হয়নি।তাই আমাদের দাবী অবিলম্বে দোষীদের চিহ্নিত করে গ্রেফতারের আওতায় আনতে হবে।

উল্লেখ্য-গত সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টার দিকে রাজবাড়ীতে

জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে জেলার কালুখালী উপজেলার চরপাতুরিয়া বালু মহালের দরপত্র জমা নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষ জমায়েত হয়। এ সময় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে আম্রকাননে দুই পক্ষের মধ্যে দরপত্র জমাদান নিয়ে প্রথমে বাগবিতণ্ডা পরে হাতাহাতি, মারধর শুরু হয়। সাংবাদিক ইমরান হোসেন পেশাগত দায়িত্ব পালনে ভিডিও ধারণ করতে ছিলেন। এসময় তাদের মধ্য থেকে ২০-২৫ জন অতর্কিতভাবে ইমরানের ওপর হামলা করা হয়।

পড়ুন:রাজবাড়ীতে আগাম সবজি চাষে ঝুঁকছেন কৃষকেরা

দেখুন:ধ্বং*স প্রায় ঠাকুরগাঁওয়ের ঐতিহ্যবাহী দুটি রাজবাড়ী |

ইম/

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন