19 C
Dhaka
শুক্রবার, নভেম্বর ২২, ২০২৪
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

রিমালের তান্ডবে বিধ্বস্ত গ্রাম, ফসলি জমি, মাছের ঘের

রাতভর উপকূলে তাণ্ডব চালিয়েছে রিমাল। জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। ফুলে-ফেঁপে উঠেছে মোহনায় নদীর পানি। বাধ ভেঙে ডুবেছে গ্রাম, ফসলি জমি, মাছের ঘের। দমকা বাতাস-বৃষ্টিতে উড়ে গেছে ঘরবাড়ি। চট্টগ্রাম নগরীতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে পুরো বাগেরহাট।

রাতভর ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে রিমাল। শক্তি কমলেও উপকুলীয় এলাকায় এখনো ঝড়ো বাতাসের ব্যাপক গতিবেগ। পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীতে এখনও ধমকা বাতাস বইছে, থেমে থেমে চলছে বৃষ্টিপাত। স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ২ থেকে ৩ ফুট পানি বেড়েছে। নদ-নদী উত্তাল।

পটুয়াখালী জুড়েই ঝড়ো হওয়া বইছে। সেই সঙ্গে ভারী থেকে মাঝারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। নদ-নদীর পানির উচ্চতা বেড়ে, বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত হয়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত। কাঁচা ঘরবাড়ি ও দোকানপাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তলিয়ে গেছে অসংখ্য মাছের ঘের ও পুকুর। উপড়ে পড়েছে অসংখ্য গাছপালা। 

চট্টগ্রামে অতিবৃষ্টিতে অধিকাংশ এলাকায় সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। নিচু এলাকা তলিয়ে গেছে। জেলার সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং মাধ্যমিক ও সমপর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। 

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে রোববার সকাল থেকেই বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন বাগেরহাট জেলার অধিকাংশ এলাকা। এর মধ্যে মোড়েলগঞ্জ, শরণখোলা, মোংলা ও রামপাল উপজেলার প্রায় অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ নেই।

এছাড়াও ভোলা, ঝালকাঠিসহ উপকুলীয় জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত ও বাড়িঘর-গাছাপালা ভেঙ্গে যাওয়ার মতো নানা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যাচ্ছে।  

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন