16 C
Dhaka
রবিবার, ডিসেম্বর ২২, ২০২৪

শেয়ার বাজারে ফিরছেন বড় বিনিয়োগকারীরা: দুই মাসের সর্বোচ্চ লেনদেন

নানামুখী উদ্যোগে প্রাণ ফিরে পেতে শুরু করেছে দেশের শেয়ার বাজার। ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্সে ছাড় দেওয়ায় সক্রিয় হচ্ছেন বড় বিনোকারীরারা। ফলশ্রুতিতে মঙ্গলবার গেল দুই মাসের সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ডিএসইতে।

জানা যায়, আজ ৫ নভেম্বর ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ২.১৪ শতাংশ বা ১১২.৫২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৬৫.০১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২৯.১৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ১৯১.৫৭ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ৩০.১৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৯৬৭.৭৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৯৯ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৩০৪ টির, কমেছে ৬৫ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০ টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ৭৬.১৯ শতাংশ শেয়ারের দর বেড়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৩০ কোটি ৬৯ লাখ ২ হাজার ৪২৭ টি শেয়ার ২ লাখ ৩৭ হাজার ২৩৪ বার হাতবদল হয়েছে। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৮৩৯ কোটি ৭০ লাখ ৫৬ হাজার টাকা।

গত কার্যদিবসে অর্থাৎ ৪ নভেম্বর ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১.১৮ শতাংশ বা ৬১.৬৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছে ৫ হাজার ২৫২.৪৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৫.২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছে ১ হাজার ১৬২.৩৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই–৩০ সূচক ২২.১৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছে ১ হাজার ৯৩৭.৫৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৯৬ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পায় ২৫৭ টির, কমেছে ১০৭ টির এবং অপরিবর্তিত রয় ৩২ টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে গত কার্যদিবসে ৬৪.৮৯ শতাংশ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পায়। সারাদিনে ডিএসইতে ২২ কোটি ১৮ লাখ ১৮ হাজার ৬৮১ টি শেয়ার ১ লাখ ৮৬ হাজার ৯৪০ বার হাতবদল হয়। আর দিন শেষে লেনদেন হয় ৫৬৫ কোটি ২৪ লাখ ৬৩ হাজার টাকা।

সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ২৭৪ কোটি ৪৫ লাখ ৯৩ হাজার টাকা।

এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ২.০২ শতাংশ বা ২৯৫.১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করেছে ১৪ হাজার ৮৮০.০৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৩৮ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৯২ টির, কমেছে ৩২ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪ টির। আজ দিন শেষে সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫ কোটি ৯৯ লাখ ৩১ হাজার ২১৬ টাকা।

টিএ/

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন