24 C
Dhaka
শুক্রবার, নভেম্বর ৮, ২০২৪
বিজ্ঞাপন

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু ১২ নভেম্বর, লটারি ডিসেম্বরে

আগামী ১২ নভেম্বর থেকে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইন আবেদন শুরু হবে। দেশের সব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মহানগর ও জেলা সদর উপজেলায় অবস্থিত বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এ ভর্তি কার্যক্রম চলবে। শিক্ষার্থীদের ভর্তির জন্য বাছাই প্রক্রিয়ায় লটারির মাধ্যমে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, যা অনুষ্ঠিত হবে ডিসেম্বরে।

সোমবার (২৮ অক্টোবর) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মাধ্যমিক শাখার পরিচালক ড. খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেলের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ২৩ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভায় আবেদন গ্রহণের এ সময় নির্ধারণ করা হয়। আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে। এরপর ডিসেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত হবে ভর্তির লটারি।

এ প্রক্রিয়ায় ভর্তিপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে শূন্য আসনের তথ্য চেয়েছে মাউশি। ৩০ অক্টোবর থেকে ৮ নভেম্বরের মধ্যে নির্ধারিত পদ্ধতিতে এসব তথ্য দিতে হবে।

কোনো শ্রেণি শাখার জন্য শিক্ষার্থীর চাহিদাসংখ্যা কোনোভাবেই ৫৫ জনের বেশি দেওয়া যাবে না। তথ্য ফরমে ঢাকা মহানগরীর প্রতিষ্ঠানপ্রধানেরা প্রতিষ্ঠান–সংলগ্ন সর্বোচ্চ তিনটি থানাকে (পুলিশ স্টেশন) ‘ক্যাচমেন্ট’ এলাকা হিসেবে নির্ধারণ করবেন।

প্রতিবারই বছরের শেষ সময়ে এসে পরবর্তী বছরের ভর্তির প্রক্রিয়া চলে। ভর্তি শেষে জানুয়ারিতে ক্লাস শুরু হয়। আগে কেবল প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির কাজটি হতো লটারির মাধ্যমে।

কিন্তু করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে ২০২১ শিক্ষাবর্ষে বিদ্যালয়গুলোতে সব শ্রেণিতেই লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এর পর থেকে একই প্রক্রিয়ায় ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী বাছাই করা হচ্ছে।

এবার কোটায় ভর্তির ক্ষেত্রে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। যেমন এতদিন বীর মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে নাতি-নাতনিদের ভর্তির জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত রাখার নিয়ম ছিল।

তবে নতুন সিদ্ধান্ত হলো বীর মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যার ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। না পাওয়া গেলে এই আসনে মেধাতালিকা থেকে ভর্তি করতে হবে।

-বিজ্ঞাপন-
বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন