আজও দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ সমাবেশ ও সড়ক অবরোধ করেছেন কোটা আন্দোলনকারীরা। তাদের সঙ্গে ছাত্রলীগ ও পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। আহত হয়েছেন অনেকেই।
সকাল থেকেই দেশের বিভিন্ন স্থানে সড়ক মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন কোটা আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। পাল্টা অবস্থান নেয় ছাত্রলীগ।
মাদারীপুরের মোস্তাফুরে সংঘর্ষে আহত হন বেশকজন শিক্ষার্থী। কয়েককটি ককটেল বিস্ফোরণ হয়। শরীয়তপুরে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় আহত হয়েছে বেশ কয়েকজন।
ফেনীতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনায় পুলিশের এক সদস্যসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে।
গাইবান্ধায় সকাল থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের ত্রিমুখী দফায় দফায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থী আবু সাঈদকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে এবং বিচারের দাবিতে সমাবেশ করেছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।
জামালপুর সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। ভাঙচুর করা হয়েছে এক ডজন মোটরসাইকেল।
আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ। এদিক, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের জালকুরি এলাকায় বিক্ষোভ করছে আন্দোলনকারীরা।
লালমনিরহাটে বিক্ষোভে আড়াই ঘণ্টা মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ ছিল। বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে পঞ্চগড়ে। এদিকে সহিংসতা এড়াতে বগুড়া, কক্সবাজারসহ বেশকিছু এলাকায় বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।