সারা দেশেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে নানানভাবে সহযোগিতা করছেন শিক্ষার্থীরা। কেউ ট্রাফিক সামলাচ্ছেন, কেউ আবার থানা পুনরায় চালু করতে মাঠে নেমেছেন। ময়লা আবর্জনা পরিষ্কারেও মনোযোগ দিয়েছেন তারা। পাশাপাশি তুলে ধরছেন, সংস্কারের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া।
গত তিনদিন ধরেই সড়ক মহাসড়কে শৃঙ্খলা ও ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। সেটি আজও পালন করে যাচ্ছেন তারা। তাদেরকে নানাভাবে সহযোগিতা করছে জনগণও।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই সুনামগঞ্জ, রাজবাড়ী, ময়মনসিংহ ও জয়পুরহাট শহরে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছে শিক্ষার্থীরা।
ছাত্ররা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করায় খুশি সাধারণ মানুষ, যাত্রী ও চালকরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্রআন্দোলনের সমন্বয়কদের সাথে নিয়ে টাঙ্গাইল সদর থানা খুলে দেয়া হয়েছে। এছাড়াও টাঙ্গাইলে এ অর্জনকে সুসংহত করার লক্ষ্যে মানববন্ধন হয়েছে।
এছাড়াও ঝিনাইদহ, মেহেরপুরসহ বিভিন্ন শহরে রাস্তাঘাট পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার লক্ষ্যে রাস্তায় নেমেছে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধসহ ৮ দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন কারমাইকেল কলেজের বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা। চট্টগ্রামে আন্দোলনের সমন্বয়কদের সঙ্গে জেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এদিকে, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কর্মকর্তাদের পদত্যাগে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনের নিহত শিক্ষার্থীদের স্মরণে পাবনায় আলপনা অংকন করেছেন শিক্ষার্থীরা।