22 C
Dhaka
বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২১, ২০২৪
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

কোটচাঁদপুরে জামায়াত ইসলামীর গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত

ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী উপজেলার কুশনা ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে অর্জিত বিজয় রক্ষা, দেশ বিরোধী সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা, দুর্নীতি, সন্ত্রাস, বৈষম্য ও ভোটাধিকার রক্ষার্থে এবং পি আর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকালে মামুনশিয়া বাজারে এ গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক কুশনা ইউনিয়নের আমীর মোঃ আব্দুর রহিমের সভাপতিত্বে ও ৬নং ওয়ার্ড সেক্রেটারি মো: তরিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ঝিনাইদহ জেলা নায়েবে আমীর অধ্যাপক মতিয়ার রহমান।

তিনি বলেন, ‘সকল মানুষের কল্যাণে কাজ করতে হবে, সন্ত্রাস-মাদকের বিরুদ্ধে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ঘৃণ্য পরাজিত গোষ্ঠীর অপতৎপরতা বিষয় সকলকে সচেতন থাকতে হবে। কোটচাঁদপুরে যারা সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তার পরিবর্তে বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়াবে তাদের বিষয়ে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ওয়ার্ডের সকল পাড়ায় পাড়ায় সংগঠন মজবুত করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমীরে জামায়াত সাধারণ ক্ষমা করেছেন তবে প্রকৃত যারা অপরাধী তাদের শাস্তির আওতায় নিয়ে আসতে হবে আইনি মাধ্যমে।’

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন উপজেলা আমীর মোঃ আজিজুর রহমান, উপজেলা নায়েবে আমীর মোঃ মোয়াবিয়া হুসাইন, কুশনা ইউনিয়ন আমীর মোঃ শরিফুর রহমান টিটো, সাফদারপুর ইউনিয়ন আমীর মাওলানা নুরুন্নবী, কুশনা ইউনিয়ন সেক্রেটারি মাওলানা আতিকুর রহমান আতিক, উপজেলা শুরা সদস্য মোঃ আবুল কালাম, ৯নং ওয়ার্ড সভাপতি মোঃ আব্দুল গনী, ৬নং ওয়ার্ড পূর্ব শাখা সভাপতি মোঃ বখতিয়ার রহমান, ৬নং ওয়ার্ড পশ্চিম শাখা সভাপতি মোঃ শহিদুল ইসলাম ও বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রশিবিরের কুশনা ইউনিয়ন সভাপতি মোঃ আবু নাঈম।

এসময় বক্তারা আরও বলেন, সাম্য, ন্যায়বিচার ও আদর্শভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে অর্জিত স্বাধীনতা দুর্নীতি, লুটপাট, বৈষম্য ও খুনের বিরুদ্ধে। তাই ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে সমাজ থেকে অরাজকতা দূর করার জন্য অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।

গণসমাবেশে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী।

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন