নতুন বিনিয়োগ নেই, তাই আরও দৈন্য দশায় পড়েছে আগে থেকেই দূর্বল থাকা শেয়ার বাজার। চলমান অনিশ্চয়তায় বড় বিনিয়োগকারীরাও রয়েছেন সাইডলাইনে। এ অবস্থায় সরকারের নীতি সহায়তা চায় বিনিয়োগকারীরা।
দিন দিন যেন ধ্বংসের পথে যাচ্ছে দেশের শেয়ারবাজার। গত ৩ মাসেই বিও অ্যাকাউন্ট কমেছে ৬২ হাজারের বেশি।
পতনের ধারাবাহিকতায় আজই গেল সাড়ে ৪ মাসের সর্বনিম্নে নেমেছে ডিএসই সূচক। আর ১ মাসে বাজার মূলধন কমেছে ৩৭ হাজার ৫০১ কোটি টাকা।
সব দেখেশুনেও যেন চোখ বুজে আছে বিএসইসি, তাঁদের মতে শেয়ারবাজারের এখন খুবই বিনিয়োগ উপযোগী। তাই আতঙ্কিত না হয়ে বিনিয়োগে আসার কথা বলছেন তারা।
২০১০ সালে শেয়ারবাজারের বড় ধসের পর স্টক এক্সচেঞ্জের মালিকানা থেকে ব্যবস্থাপনা আলাদা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেই আইনেও ছিল অনেক বৈষ্যম্য। তাই বাজারের অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নিতে বারবার ব্যর্থ হয় ডিএসই।
শেয়ারবাজারের হালচাল ভালো হবে, এমন প্রত্যাশায় প্রতিদিন হাউজে আসেন বিনিয়োগকারীরা। তবে লেনদেন শেষে বোবা কান্না নিয়েই ঘরে ফিরছেন তারা। এ অবস্থায় সঠিক নীতি নির্ধারণের গুরুত্ব দেয়ার কথা বলছেন সংশ্লিষ্টরা।