দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচনে অনেক উপজেলাতেই ক্ষমতাসীন দলের নেতারাই একে অপরের প্রতিপক্ষ। তাই বিভক্ত হয়ে পড়েছেন সমর্থকরাও। স্থানীয় সংসদ সদস্যদের সমর্থকেরাও অংশ নিচ্ছেন প্রচারে। নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার আচরণবধি লংঘনের অভিযোগে চলছে প্রচার-প্রচারণা।
উপজেলা পরিষদের নির্বাচনকে ঘিরে এখন সরগরম গাইবান্ধার সদর, গোবিন্দগঞ্জ ও পলাশবাড়ী উপজেলা। নির্বাচনে মাঠে নেমেছেন যারা তারা সবাই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সমর্থক।
গাইবান্ধায় স্থানীয় সংসদ সদস্যদের মনোনীত প্রার্থীর জন্য মাঠে কাজ করছেন তাঁর নেতাকর্মীরা। এতে আওয়ামীলীগের মধ্যেই শুরু হয়েছে দ্বিধা বিভক্তি। তবে ভোটাররা যোগ্য ও সৎ ব্যক্তিকেই ভোট প্রদান করবেন এমনটাই প্রত্যাশা সচেতন মহলের।
এদিকে নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে স্থানীয় প্রশাসন ও ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতাদের প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ তুলেছেন আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জেড.এম আজাদ খান।
সকালে চাটখিল পৌরসভার নিজ বাসভবনে সাংবাদিক সম্মেলনে জেড.এম আজাদ খান বলেন, তিনি নির্বাচনী কর্মকান্ড শুরু করার পর থেকে তার নির্বাচনী কর্মীদের বিভিন্নভাবে হুমকি—ধামকি দেওয়া হয়েছে।
ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনে দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে ভোটগ্রহণ হবে ১৬১টি উপজেলায়।