অতিরিক্ত গরমের কারণে বেড়েছে লবণ উৎপাদন। আর এতে নতুন রেকর্ডের পথে বাংলাদেশ। গত এক মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ লবণ উৎপাদন হয়েছে কক্সবাজারের লবণ মাঠে। তবে দাম নিয়ে শঙ্কায় চাষীরা।
চট্টগ্রামের বাঁশখালী ও কক্সবাজার উপকূল জুড়ে চাষ হয় লবণের। সাগরের লবণাক্ত পানি রোদের তাপে শুকিয়ে উৎপাদন করা হয় লবণ। লোনা পানি থেকে লবণ হতে ৬-১০ দিন সময় লাগলেও এখন তাপমাত্রা বেশি থাকায় ৩/৪ দিনে পানি থেকে লবণ উৎপাদন হচ্ছে।
লবণ উৎপাদনে নতুন রেকর্ডের পথে বাংলাদেশ। গত এক মাসে লবণ উৎপাদন হয়েছে স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ। কিন্তু দাম নিয়ে চাষীরা হতাশ।
এবছর লবণ উৎপাদন ভালো হওয়ায় নতুন করে লবণ আমদানির প্রয়োজন নেই। সুযোগ আছে রপ্তানি করারও।
ঘূর্ণিঝড়ের আগের সপ্তাহে দৈনিক গড়ে ৩২ হাজার টনেরও বেশি লবণ উৎপাদন হয়েছে। উৎপাদনের এই ধারা বজায় রাখতে সহায়তার আশ্বাস বিসিক কর্মকর্তার।
গত বছর ৬৬ হাজার ৪২০ একর জমিতে ২২ লাখ ৩০ হাজার টন লবণ উৎপাদন হয়েছিল। এ বছর ৬৮ হাজার ৩৫৭ একর জমিতে লবণ চাষ করা হচ্ছে।