নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মিয়ানমার থেকে অবৈধ পথে সীমান্ত পেরিয়ে অবাধে আসছে গরু-মহিষ। সেইসাথে গো খাদ্যের মূল্য বৃদ্ধিতে কোরবানির পশুর ন্যায্য মূল্য নিয়ে বিপাকে কক্সবাজার জেলার প্রান্তিক খামারিরা।
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে জান্তাবাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ চলমান থাকলেও চোরাকারবারিরা থেমে নেই। প্রতিদিনই দেশে সীমান্ত পেরিয়ে অবৈধ পথে অবাধে ঢুকছে গরু-মহিষ।
কক্সবাজার জেলায় কোরবানির ঈদে গবাদিপশুর মজুত, চাহিদার তুলনায় বেশি থাকার পরেও সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে চোরাকারবারিরা মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে দিনে ও রাতের অন্ধকারে নিয়ে আসছে শতশত গরু।অবৈধ পথে আসা এসব গরু ও গো খাদ্যের মূল্য বৃদ্ধি ভাবিয়ে তুলছে খামারিদের।
সীমান্ত পথে গরুর চোরাচালান বন্ধ করা গেলে গবাদিপশুর ন্যায্য মূল্য পাবে খামারিরা জানাল এই প্রান্তিক খামারি।
জেলায় চাহিদার তুলনায় গবাদিপশুর মজুত বেশি জানিয়ে, অবৈধ পথে গরুর চোরাচালান বন্ধে সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার।
কক্সবাজার জেলায় এ বছর ১লাখ ৯৬ হাজারের বেশি গবাদিপশুর মজুতের বিপরীতে গবাদিপশুর চাহিদা রয়েছে ১লাখ ৭৫ হাজার।