চাউলের দাম কমে অনেকটা সহনশীল হয়ে আসতেছে। একেবারে পড়ে যাওয়াটাও ঠিক না। কারণ কৃষকদের ন্যায্য মূল্য পাইতে হবে। আমরা সেদিকে সর্তক আছি। কারণ কৃষকরা ন্যায্য মূল্য পাইলেই উৎপাদনে উৎসাহিত হবে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার এমটাই জানালেন।
শনিবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার একরামপুর এলাকায় সাইলো গুদাম নির্মাণ কাজ পরিদর্শনে আসেন তিনি।
এ সময় উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার আরও বলেন, সারাদেশে আমাদের আশানুরূপ রোরো ফসল উদপাদন হয়েছে সুতরাং আমরা বিভিন্ন জায়গায় মাল রাখতে পারি সে ব্যবস্থা করেছি। নারায়ণগঞ্জের বন্দরে গমের চাউলের গুদাম আগে থেকেই সিএসডি ছিল। এখন এটাকে সাইলো করা হলো। খাদ্য মজুদ করার জন্য এটা ভাল জায়গা। এটার সাথে সারাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক ভাল। নদী পথে, সড়ক পথে সুবিধা আছে, একটু চেষ্টা করলে রেল পথেও যুক্ত হতে পারব।
তিনি বলেন, আমাদের গমের চাহিদা বছরে ৭০ লাখ টন। কিন্তু আমাদের দেশে অভ্যন্তীন উৎপাদন হচ্ছে ১০ লাখ টন। বাকি ৬০ লাখ টনই আমরা আমদানি করি বেসরকারী ভাবে। আর সরকারী পরিমানে আমরা যে আমদানী করি সে পরিমান ওএমএস দিয়ে থাকি, রেশন আছে, পুলিশ আছে, আর্মি আছে, আনসার আছে, জেলখানা আছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা, জেলা পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগন।
পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে ভিপি নুরের উপস্থিতিতে গণঅধিকার পরিষদের কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি
দেখুন: ৬ কোটি টাকার বিক্রির আশা নারায়ণগঞ্জের ফুল চাষীদের
এস