প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ছেলে-মেয়েদের মেধা বিকাশের সুযোগ করে দিতে হবে। ছেলেরা মেয়েদের চেয়ে কেন পিছিয়ে আছে, সেটি খুঁজে বের করতে হবে। সকালে গণভবনে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশের অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
সকাল ১০টার দিকে বোর্ড চেয়ারম্যানদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে এসএসসি ও সমমানের ফলের অনুলিপি হস্তান্তর করে শিক্ষামন্ত্রী । সকাল ১১টা থেকেই এসএসসি পরীক্ষার ফল স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান থেকে এবং অনলাইনে জানা যায়। এছাড়া এসএমএস-এর মাধ্যমেও ফল জানতে পারে শিক্ষার্থীরা।
এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ছেলে-মেয়েদের মেধা বিকাশের সুযোগ করে দিতে হবে। বঙ্গবন্ধু কন্যা আরও বলেন, বিশ্বে প্রতিযোগিতা করার মতো শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চায় সরকার। কেন ছেলেমেয়েরা কিশোর গ্যাংয়ে যাবে, এর কারণ খুঁজে বের করতে হবে। শিক্ষা নীতি সময়ের সঙ্গে পরিবর্ধন, পরিবর্তনের সুযোগ আছে। এ সময় সরকর প্রধান বলেন, শুধু মুখস্থ বিদ্যা নয়, শিশুর মেধা-মনন বিকাশের সুযোগ দেয়ার লক্ষ্য রেখেই কারিকুলামে পরিবর্তন আনা হচ্ছে।
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। বেলা ১১টার দিকে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফলাফল প্রকাশের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক বাজারে টিকে থাকার মতো শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। বিস্তারিত জানাচ্ছেন পিন্টু হাজং।
সকাল ১০টার দিকে বোর্ড চেয়ারম্যানদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে এসএসসি ও সমমানের ফলের অনুলিপি হস্তান্তর করে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। সকাল ১১টা থেকেই এসএসসি পরীক্ষার ফল স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান থেকে এবং অনলাইনে জানা যায়। এছাড়া এসএমএস-এর মাধ্যমেও ফল জানতে পারে শিক্ষার্থীরা।
এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ছেলে-মেয়েদের মেধা বিকাশের সুযোগ করে দিতে হবে। ছেলেরা মেয়েদের চেয়ে কেন পিছিয়ে আছে, সেটি খুঁজে বের করতে হবে। বঙ্গবন্ধু কন্যা আরও বলেন, বিশ্বে প্রতিযোগিতা করার মতো শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চায় সরকার। কেন ছেলেমেয়েরা কিশোর গ্যাংয়ে যাবে, এর কারণ খুঁজে বের করতে হবে। শিক্ষা নীতি সময়ের সঙ্গে পরিবর্ধন, পরিবর্তনের সুযোগ আছে।
সারাদেশে গড় পাসের হার প্রায় ৮৩ দশমিক শুন্য ৪ শতাংশ। এর মধ্যে ছাত্রদের পাসের হার ৮১ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং ছাত্রীদের পাসের হার ৮৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ। যশোর বোর্ডে সর্বোচ্চ ৯২ দশমিক ৩২ শতাংশ পাস করেছে। সর্বনিম্ন পাসের হার সিলেট বোর্ডে ৭৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ।