26 C
Dhaka
শুক্রবার, অক্টোবর ১১, ২০২৪
spot_imgspot_img

থাইল্যান্ড সফর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে মাইলফলক: প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটেই নির্বাচিত হয়ে আসছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২ মে সকাল সাড়ে ১১টায় প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবনে সাম্প্রতিক থাইল্যান্ড সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বলেন, যারা নির্বাচন বর্জন করছে, তাদের নির্বাচনের সক্ষমতা নেই। সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পারিবারিক কার্ডের মাধ্যমে অল্প মূল্যে পণ্য কেনার সুযোগ করে দিয়েছে সরকার। আমাদের অর্থনীতিকে গতিশীল রাখতে নতুন বাজার সৃষ্টি করার প্রতি জোর দিতে হবে এবং সরকার সেই কাজই করছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মেট্রোরেলসহ অন্যান্য যে অবকাঠামোগত উন্নয়ন দেশে হয়েছে, সেগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ জনগণকে করতে হবে।

সরকারপ্রধান বলেন, অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষা এবং আঞ্চলিক সম্পৃক্ততা বাড়াতে বাংলাদেশের বিশেষ প্রচেষ্টা হিসেবে তার সাম্প্রতিক থাইল্যান্ড সফর সফল ও ফলপ্রসূ হয়েছে। থাইল্যান্ডে তার সরকারি সফর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে।

তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অনুষ্ঠিত আলোচনা থাইল্যান্ডকে দ্বিপক্ষীয়ভাবে এবং আঞ্চলিক জোট আসিয়ানে রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনে জোরালো অবস্থান নেওয়ায় সহায়তা করবে মর্মে আমি আশাবাদী।’

৬ দিনের সফর শেষে ২৯ এপ্রিল থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক থেকে দেশে ফেরেন প্রধানমন্ত্রী। দু’দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে ২৪ এপ্রিল শেখ হাসিনা দেশটিতে যান।

সফরে ২৬ এপ্রিল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাই প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে গভর্নমেন্ট হাউসে (প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়) দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করেন, যেখানে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করতে পাঁচটি দ্বিপাক্ষিক নথি স্বাক্ষরিত হয়।

নথির মধ্যে অফিসিয়াল পাসপোর্ট হোল্ডারদের জন্য ভিসা ছাড়-সংক্রান্ত চুক্তি, জ্বালানি সহযোগিতা, শুল্ক বিষয়ে সহযোগিতা ও পারস্পরিক সহায়তা এবং পর্যটন ক্ষেত্রে সহযোগিতা বিষয়ক সমঝোতা স্মারক এবং ২০২৪ সালের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) নিয়ে আলোচনা সংক্রান্ত লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই) রয়েছে।

spot_img
spot_img

আরও পড়ুন

spot_img

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন