২০/০৬/২০২৫, ৯:৫৩ পূর্বাহ্ণ
31.3 C
Dhaka
২০/০৬/২০২৫, ৯:৫৩ পূর্বাহ্ণ

৯ বছরের বড় জয়নবকে বিয়ে করলেন নাগার্জুনের ছোট ছেলে আখিল

দক্ষিণী সিনেমার কিংবদন্তী অভিনেতা নাগার্জুন আক্কিনেনির বড় ছেলে নাগা চৈতন্যর বিয়ে-বিচ্ছেদ নিয়ে কম আলোচনা হয়নি। প্রথম অভিনেত্রী সামান্থার সঙ্গে বিয়ে এরপর বিচ্ছেদ। গত বছরের শেষের দিকে আবার অভিনেত্রী শোভিতার সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়েছেন তিনি। 

বড় ছেলে যেমন হরহামেশাই সংবাদের শিরোনামে থাকেন, তেমনই ছোট ছেলে আখিল আক্কিনেনিও এবার জায়গা করে নিলেন সংবাদের শিরোনামে। দীর্ঘদিনের বান্ধবী জয়নব রাবজিকে বিয়ে করেছেন তিনি। যিনি কিনা অভিনেতার চেয়ে বয়সে ৯ বছরের বড়।

গত শুক্রবার (৬ জুন) সাত পাকে বাঁধা পড়েন আখিল আক্কিনেনি ও জয়নব। বিয়ের মূল আনুষ্ঠানিকতা সম্পূর্ণ হয় হায়দ্রাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে। এসময় দুই পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

শনিবার (৭ জুন) হায়দ্রাবাদে গ্র্যান্ড রিসেপশন পার্টির আয়োজন করা হয়, যাতে দক্ষিণী ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির বড় তারকারা উপস্থিত ছিলেন। সাদা ফুল ও রাজকীয় সাজসজ্জায় সাজানো হয়েছিল অভিনেতার জুবিলি হিলসের বাড়ি।

রিসেপশন অনুষ্ঠানে আখিল একটি সাদা টাক্সেডো এবং কালো বোটাই পরেছিলেন। নববধূ জয়নব একটি সুন্দর পিচ রঙের লেহেঙ্গা পরেছিলেন, সঙ্গে পরেছিলেন ভারী হীরার গহনা।

বাবা ও বড় ভাইয়ের পথ অনুসরণ করে অনেক আগেই চলচ্চিত্রে পা রেখেছেন আখিল। তবে তার হবু স্ত্রী জয়নব ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির কেউ নন। শিল্পপতি জুলফি রাবজির কন্যা। 

কয়েক বছর আগে আখিল-জয়নবের পরিচয়। এরপর চুটিয়ে প্রেম করেছেন এই জুটি। তাদের দুজনের বয়সের ব্যবধানটা ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে সেসব কোনো কিছুই বিয়ের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। 

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, ১৯৯৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন আখিল আক্কিনেনি। তার বয়স এখন ৩০ বছর। অন্যদিকে জয়নব রাবজির বয়স ৩৯ বছর। 

২০১৫ সালে তেলেগু ভাষার ‘আখিল’ সিনেমার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে আখিল আক্কিনেনির। অভিষেক চলচ্চিত্রের মাধ্যমে দর্শকদের নজর কাড়েন। এ সিনেমার জন্য সেরা নবাগত বিভাগে ফিল্ম ফেয়ার অ্যাওয়ার্ড জিতে নেন এই অভিনেতা। বেশ কিছু সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। এ তালিকায় রয়েছে— ‘হ্যালো’, ‘মিস্টার মজনু’, ‘এজেন্ট’ প্রভৃতি।

পড়ুন: জনপ্রিয় টিকটকার খাবি লামের গ্রেপ্তার হওয়া নিয়ে যা জানা গেল

দেখুন: মেহেরপুরে ভৈরব নদ পরিষ্কারে কোটি টাকার তসরুফ 

ইম/

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন