বর্ষা মৌসুমের আগেই ভাঙতে শুরু করেছে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৬ নম্বর ফেরি ঘাট। আতঙ্কে নদী পাড়ের মানুষ। ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধান চান তারা। এদিকে, তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়ার দাবি কর্তৃপক্ষের। অর্থ সংকটের কথাও বলছেন কর্মকর্তারা।
অসময়ে পদ্মার আগ্রাসী রুপ। আতঙ্কে দিশেহারা নদী পাড়ের মানুষ। ২০২০ সালে ঘাট আধুনিকায়ন ও নদী ভাঙন রোধে পাটুরিয়া ও দৌলতদিয়ায় আনুষাঙ্গিক সুবিধাসহ নদী বন্দর আধুনিকায়নে প্রকল্প পাস হয় একনেকে। তবে ১ হাজার ৩৫৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার প্রকল্পের কাজ শুরু হয়নি চার বছরেও।
হঠাৎ করে নদীতে পানি বেড়ে যাওয়ায় ভাঙতে শুরু করেছে ৬ নম্বর ফেরিঘাট এলাকা। গত এক সপ্তাহের ভাঙনে বিলীন হয়েছে নদী পাড়ের কয়েকশ মিটার অংশ। আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে নদী পাড়ের কয়েকশ পরিবার। বিআইডব্লিউটিএ বলছে, অর্থ সংকটে আটকে আছে প্রকল্পের কাজ। তবে জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা চলছে।
প্রতিবছর কয়েক দফায় ভাঙনের কবলে পড়ে রাজধানীর সঙ্গে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম দৌলতদিয়া ঘাট। এর স্থায়ী সমাধানের দাবি এলাকাবাসীর।