নিত্যপণ্যের বাজারে স্বস্তি নেই, ভোক্তাদের নাভিশ্বাস। কমেনি চালের দাম। তেল সরবরাহ বাড়লেও আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। এদিকে মাছের বাজার চড়া। শীতকালীন সবজি ছাড়া অনান্য সবজি মূল্যের উধ্বর্গতি।
রাজধানীর বাজারাগুলোতে ঘুরে সবজির দোকানগুলোতে স্বাভাবিক চিত্র দেখা গেলেও বিপরীত চিত্র দেখা গেলো চাল তেল আর মাছ মাংসের দোকানে।

সপ্তাহের ব্যাবধানে বাজারে ভোজ্য তেলের সরবরাহ বাড়লেও কমেনি দাম। ৫ লিটার সয়াবিন তেল বিক্র হচ্ছে ৮৫০ টাকা । আবার খুচরা বা পাইকারি কোনো জায়গাতেই চালের দাম কমেছে এমন তথ্যও পাওয়া যায়নি।
এদিকে মাছের বাজার ব্যাপক চড়া। রুই কাতলা ২৫০ থেকে ৪৫০ এর মধ্যে হলেও ক্রেতাদের ধরা ছোয়ার বাইরে ইলিশ বা চিংড়ি। ইলিশ প্রতি পিস ওজন ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৮০০-২৬০০ টাকা আর চিংড়ি ৮০০ থেকে ১৭০০ টাকা র্পযন্ত।
বিপরীতে কমেছে মুরগির মাংসের দাম। ব্রয়লার ১৯০ টাকা ও সোনালী ২৮০ -৩০০ টাকা দরে বিক্রী হচ্ছে। গরু এবং খাসির মাংসের দাম ৭৫০ ও ১২০০ তেই স্থির রয়েছে। দামের এমন অসামঞ্জস্যতায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা।

অসামঞ্জস্যতা দর ব্যবস্থার জন্য পাইকারী ও খুচরা ব্যবসায়ীরা দুষছেন মিলার ও কর্পেরেট কোম্পানীগুলোকে । আর সাধারণ জনগণ দায়ী করছেন অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারকে। নেই সঠিক মনিটরিং। সব মিলিয়ে নাকাল বাজারব্যবস্থা।
এনএ/