19 C
Dhaka
মঙ্গলবার, ডিসেম্বর ১০, ২০২৪

সিলেটে বন্যার পর মানুষের নানা ভোগান্তি

সিলেট ও নেত্রকোণা অঞ্চলের বন্যার পানি কমেছে। তবে রাস্তাঘাট ভেঙ্গে ও ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় দুর্ভোগে বানভাসি মানুষ। অভিযোগ রয়েছে, প্রয়োজনীয় ত্রাণ ও সহযোগিতা না পাওয়ার। এদিকে দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে নদ-নদীর পানিও কমতে শুরু করেছে।

বাসা-বাড়ি থেকে নেমে গেছে বন্যার পানি। কিন্তু রেখে গেছে ক্ষতচিহ্ন। সেগুলি কাটিয়ে উঠতেই এখন হিমশিম খাচ্ছে বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ। অনেকেই ফিরতে পারেননি আশ্রয়কেন্দ্র থেকে।

সিলেটের কয়েকটি এলাকায় বিশুদ্ধ পানির সঙ্কট রয়েছে। গবাদিপশু রাখার জায়গা নেই। চুলা নষ্ট হওয়ায় রান্না হচ্ছে না। কিন্তু পর্যাপ্ত ত্রাণ ও সহযোগিতা না পাওয়ারও অভিযোগ আছে বিভিন্ন স্থানে।

যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় ত্রান কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছে প্রশাসন ও সাহায্য সংস্থাগুলো।

সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে নিম্নাঞ্চলের অনেক রাস্তাঘাট ও ঘরবাড়ি এখনও পানিতে তলিয়ে আছে। বিশুদ্ধ পানি ও খাবার সংকটে লোকজন।

নেত্রকোণা জেলার প্রধান কয়েকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এরমধ্যে কলমাকান্দার উব্ধাখালি নদীর পানি বিপদসীমার উপরে। দুর্গাপুরের সোমেশ্বরী নদীর পানিও বেড়েছে। এতে এসব এলাকার ভাটির দিকে বন্যার আশঙ্কা করছে স্থানীয়রা।

এদিকে মধ্যাঞ্চলে কুড়িগ্রামে তিস্তা, দুধকুমার, ব্রহ্মপুত্র, ধরলা নদীসহ ১৬টি নদীর পানি বেড়ে তিনটি উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তবে শুক্রবার থেকে নদ নদীর পানি কিছুটা কমে যাওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে।

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

বিশেষ প্রতিবেদন